গত ২২ মে ২০১৫ ইং তারিখে রাজধানীর অভিজাত গুলশান ক্লাবে ল্যাবএইড গ্রুপের সৌজন্যে আয়োজিত হয়ে গেল এনবিএ (নিউজ ব্রডকাস্টার অ্যাসোশিয়েশন অব বাংলাদেশ) গালা নাইট ২০১৫।
দেশের প্রায় সবকয়টি বেসরকারী টেলিভিশন চ্যানেল ও রেডিও স্টেশনের সংবাদ পাঠক-পাঠিকারা এই গালা নাইটে অংশ গ্রহন করেন।
এই গালা নাইট অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদের মাননীয় স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। বিশেষ অতিথি হিসাবে আরো উপস্থিত ছিলেন মাননীয় তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, সংস্কৃতি মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম, তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী এবং ল্যাবএইড গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডাঃ এ এম শামীম।
গালা নাইট অনুষ্ঠানে এনবিএ এর পক্ষ থেকে ল্যাবএইড গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডাঃ এ এম শামীমকে একটি সম্মাননা ক্রেস্ট উপহার হিসেবে দেওয়া হয়। এই গালা নাইট অনুষ্ঠানে ল্যাবএইড গ্রুপ ও এনবিএর মাঝে একটি কর্পোরেট চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। সেই সাথে ল্যাবএইড গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ (এসইউবি) এর সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থীদের জন্য সংবাদ উপস্থাপন বিষয়ক বিভিন্ন প্রশিক্ষণ প্রদানেরও একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ল্যাবএইড গ্রুপ ও এনবিএ এর মধ্যে।
Labaid Group's Blog
Thursday, 25 June 2015
Monday, 18 May 2015
প্রকৃতির সাথে শিল্প ও শিল্পীর মেলবন্ধনে ল্যাবএইড আর্ট ক্যাম্প ২০১৫
প্রকৃতি সে যেন এক মনের কবি। প্রাকৃতিক নৈস্বর্গ মনকে টানেনা এমন কোন মানুষ নেই। আর সে মানুষটি যদি হন একজন চিত্র শিল্পী? তবে, তবে তো কথাই নেই। শিল্পীর ক্যানভাস তখন হয়ে উঠবে যেন পাহাড়, সবুজ ও পাখপাখালির এক জীবন্ত চিত্র। প্রকৃতির লীলাভূমি বান্দরবানে এমনি এক প্রাণবন্ত আর্ট ক্যাম্পের আয়োজন করে ল্যাবএইড গ্রুপ। গত ৭-১১ মে ২০১৫ ইং তারিখে বান্দরবানের গ্রিন পিক রিসোর্টে দেশের খ্যাতিমান প্রবীন চিত্র শিল্পীদের সাথে সম্ভাবনাময় নবীন চিত্র শিল্পীদের সমন্বয়ে এমনি এক প্রানবন্ত আর্ট ক্যাম্পের আয়োজন হয়ে গেল।
এই নিয়ে এটি ল্যাবএইড গ্রুপের তৃতীয় বারের মতন আর্ট ক্যাম্পের আয়োজন। এবারের এই আয়োজনে অংশ নেন নবীন-প্রবীণসহ মোট ২৯ জন খ্যাতনামা চিত্র শিল্পী। এই আর্ট ক্যাম্পে অংশ নেওয়া প্রবীন চিত্র শিল্পীদের মাঝে ছিলেন সমরজিৎ রায়, মনসুর উল করিম , রেজাউল করিম, আব্দুল মান্নান, হামিদুজ্জামান খান, আইভি জামান, নাঈমা হক, বিরেন সোম, রনজিৎ দাস, তরুন ঘোষ নাজমা আখতারসহ প্রমুখ। ঢাকা থেকে ৭ তারিখ রাতে বাসে করে শিল্পীরা সবাই মিলে রওনা হন বান্দরবানের উদ্দেশ্যে।
৮ তারিখ সকালে বান্দরবানে পৌঁছালে বাস থেকে নেমেই সব শিল্পীরা যেন মূহুর্তেই হারিয়ে যেতে চাইলেন প্রকৃতির মাঝে। কিন্তু সারা রাতের ভ্রমন ক্লান্তি শিল্পীদের সে সময় বিশ্রামের দিকেই বেশি টানল। দুপুরের খাবারের পর রিসোর্টের রেস্টুরেন্টে আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধন করা হয় ল্যাবএইড আর্ট ক্যাম্প, ২০১৫ এর । উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে চিত্র শিল্পীদের মধ্যে বক্তব্য দেন সমরজিৎ রায় চৌধুরী, মনসুর উল করিম, হামিদুজ্জামান খান, রেজাউল করিম ও বিরেন সোম। এরপর সকল চিত্র শিল্পীদের মাঝে বিতরন করা হয় ছবি আঁকার সরঞ্জামাদি।
এর পরের দিনগুলোর গল্প একদম অন্য রকম। শিল্পীরা প্রায় সারাক্ষণই ছিলেন ছবি আঁকায় ব্যস্ত। কখনো পাহাড়ে, কখনো পাহাড়ী পল্লীতে কিংবা কখনো রিসোর্টের নয়নাভীরাম নীরবতায় শিল্পীরা আনমনে একে গেছেন তাদের ছবি। তবে এর মাঝেও ছিল ভাল লাগার নানা আয়োজন। সন্ধ্যার পর ছিল সাংকৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন। কখনোবা বান্দরবান শহর ও তার দর্শনীয় স্থানগুলোতে শিল্পীদের ঘুরে বেড়ানো।
এই আর্ট ক্যাম্পের পুরো সময় জুড়ে সব চেয়ে লক্ষনীয় বিষয় ছিল নবীন ও প্রবীণ শিল্পীদের মাঝে তাদের আঁকা ছবি নিয়ে নানান ভাবনা ও অনুভূতির আদান-প্রদানের বিষয়টি। নবীন শিল্পীরা যখন তাদের ক্যানভাসে ছবি আঁকেন সে সময় খ্যাতনামা প্রবীন শিল্পীরা তাদের পাশে থেকে ছবি আঁকার বিষয়ে নানান পরামর্শ দেন। আবার খ্যাতনামা প্রবীন শিল্পীরা যখন তাদের ক্যানভাসে কাজ করেন সে সময় নবীন শিল্পীরা তাদের কাছ থেকে সরাসরি ছবি আঁকার বিষয়ে হাতে কলমে নানান পরামর্শ পান।
সব শেষে ১১ তারিখ বিকালে সকল চিত্র শিল্পীদের আঁকা ছবি গুলো নিয়ে বান্দরবানের গ্রিন পিক রিসোর্টে একটি প্রদর্শনীর মধ্যদিয়ে শেষ হয় এই ৫ দিন ব্যাপী ল্যাবএইড আর্ট ক্যাম্প ২০১৫।
এই পুরো আর্ট ক্যাম্পটি ল্যাবএইড গ্রুপের পক্ষে সমন্বয়ের দায়িত্বে ছিলেন ল্যাবএইড গ্রুপের এ জি এম ( কর্পোরেট কমিউনিকেশন) সাইফুর রহমান লেনিন।
এই নিয়ে এটি ল্যাবএইড গ্রুপের তৃতীয় বারের মতন আর্ট ক্যাম্পের আয়োজন। এবারের এই আয়োজনে অংশ নেন নবীন-প্রবীণসহ মোট ২৯ জন খ্যাতনামা চিত্র শিল্পী। এই আর্ট ক্যাম্পে অংশ নেওয়া প্রবীন চিত্র শিল্পীদের মাঝে ছিলেন সমরজিৎ রায়, মনসুর উল করিম , রেজাউল করিম, আব্দুল মান্নান, হামিদুজ্জামান খান, আইভি জামান, নাঈমা হক, বিরেন সোম, রনজিৎ দাস, তরুন ঘোষ নাজমা আখতারসহ প্রমুখ। ঢাকা থেকে ৭ তারিখ রাতে বাসে করে শিল্পীরা সবাই মিলে রওনা হন বান্দরবানের উদ্দেশ্যে।
৮ তারিখ সকালে বান্দরবানে পৌঁছালে বাস থেকে নেমেই সব শিল্পীরা যেন মূহুর্তেই হারিয়ে যেতে চাইলেন প্রকৃতির মাঝে। কিন্তু সারা রাতের ভ্রমন ক্লান্তি শিল্পীদের সে সময় বিশ্রামের দিকেই বেশি টানল। দুপুরের খাবারের পর রিসোর্টের রেস্টুরেন্টে আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধন করা হয় ল্যাবএইড আর্ট ক্যাম্প, ২০১৫ এর । উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে চিত্র শিল্পীদের মধ্যে বক্তব্য দেন সমরজিৎ রায় চৌধুরী, মনসুর উল করিম, হামিদুজ্জামান খান, রেজাউল করিম ও বিরেন সোম। এরপর সকল চিত্র শিল্পীদের মাঝে বিতরন করা হয় ছবি আঁকার সরঞ্জামাদি।
এর পরের দিনগুলোর গল্প একদম অন্য রকম। শিল্পীরা প্রায় সারাক্ষণই ছিলেন ছবি আঁকায় ব্যস্ত। কখনো পাহাড়ে, কখনো পাহাড়ী পল্লীতে কিংবা কখনো রিসোর্টের নয়নাভীরাম নীরবতায় শিল্পীরা আনমনে একে গেছেন তাদের ছবি। তবে এর মাঝেও ছিল ভাল লাগার নানা আয়োজন। সন্ধ্যার পর ছিল সাংকৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন। কখনোবা বান্দরবান শহর ও তার দর্শনীয় স্থানগুলোতে শিল্পীদের ঘুরে বেড়ানো।
এই আর্ট ক্যাম্পের পুরো সময় জুড়ে সব চেয়ে লক্ষনীয় বিষয় ছিল নবীন ও প্রবীণ শিল্পীদের মাঝে তাদের আঁকা ছবি নিয়ে নানান ভাবনা ও অনুভূতির আদান-প্রদানের বিষয়টি। নবীন শিল্পীরা যখন তাদের ক্যানভাসে ছবি আঁকেন সে সময় খ্যাতনামা প্রবীন শিল্পীরা তাদের পাশে থেকে ছবি আঁকার বিষয়ে নানান পরামর্শ দেন। আবার খ্যাতনামা প্রবীন শিল্পীরা যখন তাদের ক্যানভাসে কাজ করেন সে সময় নবীন শিল্পীরা তাদের কাছ থেকে সরাসরি ছবি আঁকার বিষয়ে হাতে কলমে নানান পরামর্শ পান।
সব শেষে ১১ তারিখ বিকালে সকল চিত্র শিল্পীদের আঁকা ছবি গুলো নিয়ে বান্দরবানের গ্রিন পিক রিসোর্টে একটি প্রদর্শনীর মধ্যদিয়ে শেষ হয় এই ৫ দিন ব্যাপী ল্যাবএইড আর্ট ক্যাম্প ২০১৫।
এই পুরো আর্ট ক্যাম্পটি ল্যাবএইড গ্রুপের পক্ষে সমন্বয়ের দায়িত্বে ছিলেন ল্যাবএইড গ্রুপের এ জি এম ( কর্পোরেট কমিউনিকেশন) সাইফুর রহমান লেনিন।
Friday, 1 May 2015
Tuesday, 21 April 2015
তোমার অাসন যারে দাও - নির্মলেন্দু গুণ
অামার হার্ট অপারেশনের অাগে ( ১৩ অক্টোবর, ২০১৪) অামার ঘরে একটা কাঠের বা প্লাস্টিকের চেয়ারও ছিল না।অামি মেঝেতে বসে খেতাম এবং লিখতাম। মাত্র মাস খানেকের ব্যবধানে সেই অামি এখন চেয়ারের রাজা। মাস খানেক পূর্বে RFl -এর চেয়ার-টেবিল কিনেছিলাম। তার ছবি তখনই মুখপঞ্জিতে দিয়েছি। অাজ ল্যাবএইড কর্তপক্ষ অামাকে উপহার দিলেন এই দৃষ্টিনন্দন ও দুর্লভ চেয়ারটি।
ল্যাবএইডে চিকিৎসাধীন থাকাকালে এইরকমের চেয়ার দেখে পাওয়ার লোভ সামলাতে পারিনি। জানতে চেয়েছিলাম, এই চেয়ার কোথায় পাওয়া যায়, অামার খুব পছন্দ হয়েছে। অামার এই ভালো লাগার কথা পাবলিক রিলেশনস অফিসার লেনিনের মাধ্যমে ল্যাবএইডের এমডি ডা শামীমের কানে গেলে, তিনি অামার জন্য এই চেয়ারটি সুদূর চীন থেকে অামদানী করে অামাকে উপহার দিয়েছেন।
অামিতো অানন্দে অবাক।
অামি ভীষণ অানন্দ পেয়েছি। গর্বিত বোধ করছি। বিশ্বের অার কোনো কবি এমন সম্মান পেয়েছেন কি না জানি না।
যারা অামার কাছে ঋণী, তারা যখন অামাকে পুরস্কারবঞ্চিত করে, অামাকে পুরস্কৃত করতে কার্পণ্য দেখায়,--তখন অামি যাদের কাছে ঋণী, তারা অামাকে পুরস্কৃত করে। একটু অবাক লাগে বৈকি। বিধাতা যাকে পুরস্কৃত করেন, তার ছলের অভাব হয়না। তুমি কোন ছার!
ধন্যবাদ ল্যাবএইড।তুমি শুধু বিনামূল্যে অামার সুচিকিৎসাই করোনি- অামার ও অামার মূল্যবান অতিথিদের অারাম করে বসার জন্য চেয়ারও বিদেশ থেকে অানিয়ে দিয়েছো। কিছুদিন নিজে ব্যবহার করার পর এই চেয়ারটি কাশবনে পাঠিয়ে দেব। চেয়ারের ছবিগুলো অামার তোলা।
Sunday, 5 April 2015
ল্যাবএইডে বিনা অপারেশনে শিশুদের জন্মগত হৃদরোগ ও চিকিৎসা সংক্রান্ত কর্মশালা
গত ২ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ২০১৫ ইং তারিখে রাজধানীর ল্যাবএইড কার্ডিয়াক
হাসপাতাল ও লাইফটেক সাইন্টিফিকের আয়োজনে বিনা অপারেশনে শিশুদের জন্মগত
হৃদরোগ চিকিৎসা সংক্রান্ত এক দিনব্যাপী কর্মশালার আয়োজন করা হয়।
ল্যাবএইড স্পেশালাইজড হাসপাতালের অডিটোরিয়ামে কর্মশালায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন জাতীয় অধ্যাপক ডাঃ এম আর খান। ডাঃ আব্দুজ জাহেরের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বক্তা হিসেবে ছিলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডাঃ নুরুন্নাহার ফাতেমা ও ভারতের এসকোর্টস হার্ট ইন্সটিটিউট ও রিচার্স সেন্টারের ডাঃ সিতারাম রাধাকৃঞ্চ।
কর্মশালাটি সকাল ৯ টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত চলে ।এসময় বিনা অপারেশনে শিশুদের জন্মগত হৃদরোগ চিকিৎসার দুটি লাইভ কেস ও প্রদর্শন করা হয়। কর্মশালাতে দেশি বিদেশি অভিজ্ঞ ইন্টারভেনশনাল কার্ডিওলজিস্টগণ অংশগ্রহন করেন। কর্মশালাতে ল্যাবএইড গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডাঃ এ এম শামীম এবং ল্যাবএইড গ্রুপের পরিচালক, মার্কেটিং ও হেড অব অপারেশন আল-এমরান চৌধুরীও উপস্থিত ছিলেন।
ল্যাবএইড স্পেশালাইজড হাসপাতালের অডিটোরিয়ামে কর্মশালায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন জাতীয় অধ্যাপক ডাঃ এম আর খান। ডাঃ আব্দুজ জাহেরের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বক্তা হিসেবে ছিলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডাঃ নুরুন্নাহার ফাতেমা ও ভারতের এসকোর্টস হার্ট ইন্সটিটিউট ও রিচার্স সেন্টারের ডাঃ সিতারাম রাধাকৃঞ্চ।
কর্মশালাটি সকাল ৯ টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত চলে ।এসময় বিনা অপারেশনে শিশুদের জন্মগত হৃদরোগ চিকিৎসার দুটি লাইভ কেস ও প্রদর্শন করা হয়। কর্মশালাতে দেশি বিদেশি অভিজ্ঞ ইন্টারভেনশনাল কার্ডিওলজিস্টগণ অংশগ্রহন করেন। কর্মশালাতে ল্যাবএইড গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডাঃ এ এম শামীম এবং ল্যাবএইড গ্রুপের পরিচালক, মার্কেটিং ও হেড অব অপারেশন আল-এমরান চৌধুরীও উপস্থিত ছিলেন।
মোড়ক উন্মোচন হল ‘সোনালী সুন্দরীর দেশে বিশ্বকাপ’ বইয়ের
মোড়ক উন্মোচন হল ‘সোনালী সুন্দরীর দেশে বিশ্বকাপ’ বইয়ের
গত ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ইং তারিখে মোড়ক উন্মোচন করা হল ল্যাবএইড গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডাঃ এ এম শামীমের বিশ্বকাপ ফুটবল ২০১৪ এর উপর লেখা ‘সোনালী সুন্দরীর দেশে বিশ্বকাপ’ বইটির। ল্যাবএইড গ্রুপের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ (এসইউবি) এর অ্যালামনাইদের নিয়ে আয়োজিত মেঘনা নদীতে এক নৌভ্রমনে তিনি তার লেখা বইটির মোড়ক উন্মোচন করেন। মোড়ক উন্মোচনকালে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট কলামিষ্ট সৈয়দ আবুল মকসুদ, সাংবাদিক আবু সাইদ ও সাংবাদিক সেলিম সামাদ। এছাড়া সে সময় আরো উপস্থিত ছিলেন সংগীত শিল্পী মাহমুদুজ্জামান বাবু, স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ এর উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইফতেখার গনি চৌধুরী, রেজিষ্টার অধ্যাপক ইকরাম-উদ-দৌলা, এডভাইজার অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ, স্কুল অব বিজনেস ও সোশ্যাল স্ট্যাডিস এর ডিন অধ্যাপক ড. আশরাফুল ইসলাম চৌধুরী, আইন বিভাগের এডভাইজার ড. অধ্যাপক আসিফ নজরুল ও সাংবাদিকতা, যোগাযোগ ও মিডিয়া স্ট্যাডিস বিভাগের এডভাইজার অধ্যাপক ড. রোবায়েদ ফেরদৌস।ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অগ্নিদগ্ধ রোগীদের পাশে ল্যাবএইড
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অগ্নিদগ্ধ রোগীদের পাশে ল্যাবএইড
গত ৩১ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক সহিংসতায় অগ্নিদগ্ধ ঢাকা
মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটে ভর্তি রোগীদের
জন্য অতি জরুরি নিউট্রিশনাল সাপ্লমিন্টে সরবরাহ করেছে ল্যাবএইড।অগ্নিদগ্ধ
রোগীদের জন্য ল্যাবএইডের পক্ষ থেকে এসকল নিউট্রিশনাল সাপ্লমিন্টে সরবরাহ
করেন সাইফুর রহমান লেনিন, এ জি এম, কর্পোরেট কমিউনিকেশন এবং ঢাকা মেডিকেল
কলেজ হাসপাতালের বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটের প্রাক্তন ডিরেক্টর ও
প্লাস্টিক সার্জন ডাঃ সামন্ত লাল সেন। সে সময় আরো উপস্থিত ছিলেন ঢাকা
মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটের সহকারী
অধ্যাপক ডাঃ মোহাম্মদ রবিউল করিম খান ও ল্যাবএইড গ্রুপের অন্যান্য উচ্চ
পদস্থ কর্মকর্তারা।
Subscribe to:
Posts (Atom)